২০০ বছরের ঔপনিবেশিক শাসনের কারনে ভারতবর্ষের মধ্যে প্রযুক্তি এবং নগরায়নে বাংলা সবচেয়ে পিছিয়ে পড়ে। একারনে স্বাধীনতার পর হতেই প্রযুক্তি পণ্যের জন্য আমরা বহি্বিশ্বের কাছে ভীষণভাবে নির্ভরশীল। দুর্ভাগ্যবশত একারনে আমরা প্রযুক্তিতে দিন দিন আরও অনেক পিছিয়ে যাচ্ছি। যে জাতি প্রযুক্তিতে পরাধীন, সে জাতি কোনো দিক থেকেই স্বাধীন নয়। তাই এই মুহূর্তে আমরা চাই না প্রযুক্তিতে উৎকর্ষ পণ্য বরং চাই উৎকর্ষ পণ্য তৈরি করার প্রযুক্তি। বর্তমান আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় চাহিদা হচ্ছে প্রযুক্তি। প্রযুক্তির উন্নয়ন না হলে আমদানি নির্ভর হওয়া সম্ভব নয়।
প্রযুক্তিতে আমাদের ইতিহাস আমাদের অনেকেরই কাছে অজানা । আমাদের শিল্প বিপ্লবের ইতিহাস একদিকে যেমন গৌরবের, অন্যদিকে গা হিম করে দেওয়ার মত দুর্ভাগ্যের আজকের প্রজন্মের প্রতিটি সচেতন বাংলাদেশীর ভারত ও বঙ্গভূমির শিল্প- অর্থনীতির ইতিহাস জানা প্রয়োজন, অন্তত এগিয়ে যাওয়ার স্বার্থে।
বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারতবর্ষের অংশীদারিত্ব ১৭০০ সালে ২৪.৪% থেকে হ্রাস পেয়ে ১৯৫০ সালে ৪.২% হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং বৈশ্বিক শিল্প উত্পাদনের অংশ ১৭৫০ সালে ২৫% থেকে হ্রাস পেয়ে ১৯০০ সালে ২% হয়েছে।
কিয়োতো ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অটোমেশন লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম উদীয়মান প্রযুক্তিগত সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান যা বাংলাদেশি শিল্পকারখানাগুলোকে কারিগরি দক্ষতা বৃদ্ধি ও ইঞ্জিনিয়ারিং সমাধানের কাজে নিয়োজিত। ইঞ্জিনিয়ারিং সমাধানের জন্য আমরা সাধারনত জাপানের প্রযুক্তি ব্যাবহার করে থাকি।দেশের শিল্পকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বিশ্ববিখ্যাত জাপানিজ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছি। আমাদের দেশের অতি-মূল্যবান জাতীয় সম্পদ্গুলোর সংরক্ষণে সাহায্য করার পাশাপাশি এরা আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারকেও ত্বরান্বিত করবে। আর আমরা পাবো অযথা আর্থিক ক্ষতি থেকে মুক্তি। প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধি পেলে আমরা কোনো দেশের উপর অর্থনৈতিকভাবে মুখাপেক্ষী রইব না।
ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজির ক্ষেত্রে সারা দেশে নির্ভরযোগ্যতার একটি নাম কিয়োতো ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অটোমেশন লিমিটেড। আমাদের ৮৫০ টিরও বেশি সন্তুষ্ট কর্পোরেট ক্লায়েন্ট রয়েছে। এটি বাংলাদেশের সর্বদা নতুন প্রযুক্তি প্রয়োগ করছে।
এ যাবত কালে আমরা যাদেরকে জাপানি প্রযুক্তি দিয়ে সহায়তা করে থাকি আমরা তাদেরক Special Customer বলে থাকি। নিচে এদের একটি তালিকা প্রকাশ করা হলঃ